You are currently viewing ৫ বেসিক এলিমেন্টস অফ ওয়েব ডিজাইন

৫ বেসিক এলিমেন্টস অফ ওয়েব ডিজাইন

কমন এলিমেন্টস অফ ওয়েব ডিজাইন

যখন আপনি ওয়েব ডিজাইন করতে যাবেন তখন আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইট এর মৌলিক বিষয় বা এলিমেন্টসগুলির বাবার নিশ্চিত করতে হবে। তা নাহলে ওয়েবসাইট এর পূর্ণতা আসবে না। কারণ একটি ওয়েসাইট তার অডিয়েন্সকে সেই এক্সপেরিয়েন্স দেয় যা তাদের কাঙ্খিত বিষয়বস্তু বা ন্যাভিগেশন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পায়। মূলত ওয়েবসাইট ডিজাইন করার ক্ষেত্রে পাঁচটি মৌলিক উপাদান এর ব্যবহার নিশ্চিত করতে হয়। সেগুলো হলো-

  • কনটেন্ট 
  • ইউজাবিলিটি 
  • এসথেটিক্স 
  • ভিজিবিলিটি 
  • ইন্টারঅ্যাকশন 

কনটেন্ট

কনটেন্ট হলো ওয়েবসাইট এর প্রাণ। ২০ বছর আগে বিলগেটস বলেছিলেন “কনটেন্ট ইজ কিং”। সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে কনটেন্ট এর বিকল্প কিছু নেই। ওয়েবসাইট তৈরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কনটেন্ট ফোকাস হতে হবে। সেগুলো হতে পারে- টেক্সট কনটেন্ট, ইমেজ কনটেন্ট, ভিডিও কনটেন্ট, ইনফোগ্রাফিক ইত্যাদি। বর্তমান সময় আপনাকে যতটা সম্ভব ইনফোরমেটিভ কনটেন্ট দিতে হবে যাতে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ইউজারকে বেশি সময় ধরে রাখতে পারেন। 

ইউজাবিলিটি 

ভালো একটি ওয়েবসাইটে প্রতিটি ইউজার ভালো একটি এক্সপেরিয়েন্স পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিষয়টি যদি এমন হয় আপনার ওয়েবসাইট এর নেভিগেশন ক্লিয়ার না, মানে ওয়েবসাইটে ইউজার যেজন্য ভিজিট করছে সেটি সে খুঁজে পাচ্ছে না। আবার ধরুন আপনার ওয়েবসাইট এর স্পিড খুব স্লো, এতে কি হবে ইউজার এর বাজে এক্সপেরিয়েন্স হবে। আবার ধরুন আপনার ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি না, তাহলেও কিন্তু আপনি ভালো একটি পরিমান ইউজার হারাবেন। 

সুতরাং আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করার ক্ষেত্রে উপরোক্ত সকল বিষয় এর বাইরেও আপনাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে, আপনি যে সার্ভিসটি আপনি আপনার অডিয়েন্সকে দিতে চাচ্ছেন তার সকল বিষয়গুলো যেন খুব সহজেই আপনার ইউজার খুঁজে পায়। 

এসথেটিক্স (শৈল্পিক ও নান্দনিকতা)

ওয়েব ডিজাইন এ শৈল্পিক ও নান্দনিকতা বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি আসলে অনেকটা ডেকোরেশন এর মতো। ভিজুয়ালি একটি কোম্পানীর লোগো ও ব্র্যান্ড গাইডলাইন ফলো করে তৈরি করা হয়ে থাকে। যেমন- ব্র্যান্ডিং এর ফিক্স কিছু কালার, স্পেশাল টাইপোগ্রাফি, হিরো ইমেজ, কালার সাইকোলজি, অ্যানিমেশন ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে আপনার ওয়েবসাইট এ নান্দনিকতার চাপ থাকতে হবে।     

আপনার ওয়েবসাইটকে অবশ্যই ব্যবসায়িকভাবে প্রতিফলিত করতে হবে এবং আপনার দর্শকদের সাথে দৃশ্যত সংযোগ স্থাপন করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজ্যুয়াল শুধুমাত্র আপনার ব্র্যান্ডিং এ অবদান রাখে না বরং গ্রাহকের বিশ্বাসযোগ্যতাও বাড়ায়।

ভিজিবিলিটি

ধরুন আপনার একটি সুন্দর ওয়েবসাইট আছে কিন্তু এটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাহলে এর সার্থকতা কোথায় দাঁড়াবে। এসইও, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ইমেল মার্কেটিং সহ ডিজিটাল মার্কেটিং প্রচারাভিযানের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এর উপস্থিতি এবং দৃশ্যমানতা আপনার সাফল্যের জন্য অত্যাবশ্যক।

তাই ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি কীভাবে খুঁজে পেতে পারেন, কোন প্ল্যাটফর্মগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করতে হবে এবং কীভাবে আপনার সামগ্রী ব্যবহার করতে হবে তা বুঝতে হবে৷ 

ইন্টারঅ্যাকশন

আপনার ওয়েবসাইটটি শুধুমাত্র অন্যকে দেখানোর জন্য নয়, এর মধ্যে আপনার প্রধান উদ্দেশ্যই লুকিয়ে আছে। যেমন- এটি আপনার ব্যাবসার জন্য লিড তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, আপনার ব্যাবসার বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। আপনার ওয়েবসাইটটি আপনার দর্শকদের সাথে কিভাবে ইন্টারেক্ট করছে তা আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে। যেমন ধরুন কেউ আপনার ওয়েবসাইট এ কন্টাক্ট পেজ গিয়ে কন্টাক্ট করতে চাইলো, কিন্তু আপনি সেখানে শুধুমাত্র কন্টাক্ট ফর্ম রেখেছেন তাহলে বিষয়টি দাঁড়াবে উনি শুধুমাত্র ওই কন্টাক্ট ফর্ম এর মাধ্যমেই কন্টাক্ট করতে পারবেন। কিন্তু কন্টাক্ট করার ক্ষেত্রে আপনি যদি জিমেইল, সোশ্যাল চ্যানেল ব্যবহার করার একটি রাস্তা রাখেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার গ্রাহক কোন বিষয়গুলি ব্যবহার করে বেশি অভ্যস্ত। 

This Post Has One Comment

  1. I would like to thank you for the efforts youve put in penning this website. I really hope to check out the same high-grade content by you later on as well. In truth, your creative writing abilities has encouraged me to get my own website now 😉

Leave a Reply